পরিবারের সঙ্গে রাজধানীতে বসবাস করে তারা। আরিতা তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী। অন্যদিকে রুশবা করিমের এখনো স্কুলে ভর্তি হওয়ার সুযোগ হয়নি। পাশাপাশি বাসা হওয়ায় দিনের বেশির ভাগ সময় এক সঙ্গে কাটে তাদের।
তারা দুই জনই পাখি ভালোবাসে। মিনি-টিনি ও মান্তা-পান্তা দুই জোড়া বাজরিগার পাখি। নিজেদের জন্মদিনে উপহার পাওয়া পাখিগুলো এখন তাদের বন্ধু হয়ে উঠেছে। তাদের সাথে গল্প করা, তাদের খাবার খাইয়ে দেওয়া, ঘুরতে নিয়ে যাওয়া যেন তাদের জীবনের নতুন রুটিন।
টিনি একবার নিজেই খাঁচা খুলে উড়ে চলে গিয়েছিল। দুই মাস পর ওদের টানে আবার ফিরে এসেছে বলে জানায় আরিতা।
আরিতা হ্যালোকে বলে, “ওদের খাইয়ে দেই, পরিষ্কার করে দেই। মাঝেমধ্যে আমার ছোট ভাইয়ের কান্না থামানোর জন্য, ছোট বোনকে খাওয়ানোর জন্য ওরা খুব সাহায্য করে। ওরা আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধু।”
রুশবা হ্যালোকে বলে, “আমি ওদের খুব ভালোবাসি।”