মূলত গাড়ির হর্ণ, কলকারখানা, মাইকিংসহ প্রভৃতির অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার প্রধানত শব্দ দূষণের জন্য দায়ী।
যেখানে হর্ণ বাজানো নিষেধ, সেখানেও বাজানো হচ্ছে হর্ণ। সবক্ষেত্রে আইনেরও যথাযত প্রয়োগ দেখা যায় না। আর এভাবেই লাগামহীন ভাবে বাড়ছে শব্দ দূষণ।
সেন্টার ফর এটমোস্ফেয়ারিক পলুশান স্টাডির এক রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, যেখানে দিনের বেলায় সহনীয় শব্দ দূষণের মাত্রা ৫০ ডেসিবেল, সেখানে ঢাকার রাস্তায় শব্দদূষণের মাত্রা রয়েছে ৭০ ডেসিবেলেরও বেশি।
ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশনের মতে শব্দ দূষণ শিশুর শুনবার, কথা বলবার, এমনকি তার বুদ্ধির বিকাশও বাধাগ্রস্ত করে।
আমাদের এখনই শব্দ দূষণের মাত্রা কমাতে হবে, নাহলে ভবিস্যৎ প্রজন্মের জন্য অপেক্ষা করছে অনাকাঙ্ক্ষিত দিন।