Published: 2020-12-25 00:53:52.0 BdST Updated: 2020-12-25 00:53:52.0 BdST
বিউটি বোর্ডিংয়ের মুখর আড্ডা আগের মতো না থাকলেও মহামারির আগেও প্রতিদিনই ঘুরতে আসতেন অনেকে। খাবার ঘরে ছিল ভিড়। কিন্তু মহামারির প্রভাবে এখন ট্যাঁ শূন্যের কোঠায়। সারাদিনে খুব কম মানুষের দেখা মিলে এখানে।
মহামারির এই সময়েও টিকাতলী থেকে বিদেশ ফেরত বন্ধুকে নিয়ে ঘুরতে এসেছে নিলয় রায় নামের একজন। তিনি হ্যালোকে বলেন, “বিউটি বোর্ডিং একটি ঐতিহ্যবাহী জায়গা। এর আগেও এসেছি। ভালো লাগে এখানে আসতে।”
প্রথমবারের মতো ঘুরতে এসেছেন আব্দুল হালিম রতন নামের এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, “এর নাম অনেক শুনেছি। কবি, সাহিত্যিক বিভিন্ন বরেণ্য মানুষ এখানে আসতেন। আজ প্রথম বার এসে ভালো লাগছে।”
মহামারির আগে এখানে অনেকে রাত্রি যাপন করলেও ২৫টি কক্ষের বেশির ভাগই এখন খালি থাকে। অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখাটাও এখন কষ্টকর বলে জানান এর দায়িত্বে থাকা বিজয় পোদ্দার। তিনি ১৯৭৫ সাল থেকে জড়িত রয়েছেন এর সাথে।
তিনি হ্যালোকে বলেন, “করোনায় জন্য এখন আর আগের মতো লোকজন আসে না। আশেপাশে থেকে কিছু মানুষ আসলেও দূর-দূরান্ত থেকে লোক এখন আর আসছে না। কোনো রকম টিকে আছি আমরা।”
নানা প্রতিকূলতা ও সমস্যার কারণে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সঙ্গে জড়িত এই বিউটি বোর্ডিং বর্তমানে সংকটময় দিন কাটাচ্ছে। সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা থাকছে এটি।
আতিকের অবাক সাইকেল (ভিডিওসহ)
বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষের কথা চিন্তা করে ডুবে যাওয়া রাস্তাতেও চলাচলের জন্য নয় ফুট উঁচু সাইকেল বানিয়েছে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের বানিয়ারা গ্রামের সৈয়দ আতিক উল্লাহ।
ভূল নাকি ভুল?
বাংলা বানানে প্রায়ই ভুলের ছড়াছড়ি দেখা যায়। ভুল বানানকেই ভুল করে আমরা লিখি ভূল। একটি সুন্দর লেখাকে ম্লান করে দিতে একটি ভুল বানানই যথেষ্ট।
কী বেদনা ছোট্ট শিশু শাহীনের? (ভিডিওসহ)
বড় কোনো কর্মকর্তা হবে দুই চোখ জুড়ে এমনই স্বপ্ন ছিল শাহিনের। কিন্তু কিছু না বুঝবার বয়সেই দিনমজুর বাবা মারা যান । মা আবার বিয়ে করেন। মায়ের নতুন সংসারে ৭/৮ বছর বয়সী শাহিন ঠাঁই পায় না।