কিন্তু এখন তাদের অনেক সময়। এক সাথে তারা খেলতে পারে, পড়তে পারে। দুজনই বেজায় খুশি। উপরি পাওনা হিসেবে বাবাকেও তারা এখন অনেক সময় কাছে পাচ্ছে।
এই গল্প বগুড়ার দুই শিশু সুবাহ ও আহানের। খেলাধুলা, লেখাপড়ার পাশাপাশি এই সময় নিজের অনেক কাজ একাই করতে শিখেছে বলে জানায় সুবাহ।
বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট হাই স্কুল এন্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া যারিন সুবাহ বলে, “আগে যখন প্রাইভেট, স্কুল, কোচিং থাকত তখন আমার ভাইয়ের সাথে ঠিকভাবে দেখাই হতো না। এখন আমি ওকে লেখাপড়ায় সাহায্য করি, এক সাথে খেলি। এ সময় আমি নিজের ঘর নিজে গুছাতে শিখেছি। আগে আম্মু দুই বেণী করে দিত স্কুলে যাওয়ার সময়। এখন আমি নিজেই করতে পারি।”
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |