বাংলাদেশ যে শুধু করোনাভাইরাসের থাবায় রয়েছে তা নয়, পাশাপাশি ডেঙ্গুরও সময় এটা। গেল বছর ডেঙ্গুতে লাখেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়।
করোনাভাইরাসের উপসর্গ হিসেবে জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টই বেশি দেখা যাচ্ছে। তাই এখন জ্বর সকলের কাছেই একটি অাতঙ্কের নাম। করোনাভাইরাসের মতো ডেঙ্গুরও সাধারণ উপসর্গ জ্বর।
স্ত্রী এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু জ্বর হয়। আর এডিস মশা ডিম পাড়ে পরিষ্কার জমা পানিতে।
তবে করোনাভাইরাসের দিকেই এখন সবার নজর, ডেঙ্গুকে পাত্তা দিচ্ছেন না অনেকেই।
অনেককেই দেখছি, জ্বর নিয়ে হাসপাতালে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এখন যেখানে করোনাভাইরাসের প্রবল থাবা, সেখানে ডেঙ্গু হলেও রোগী থেকে দূরত্ব বজায় রাখবে মানুষ। মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাস যেন এক অবিশ্বাসের হাওয়া লাগিয়ে দিয়েছে।
এজন্য নিজেদের সুরক্ষিত রাখার দায়িত্বটা নিজেদেরকেই নিতে হবে। নিয়মিত মশারি টাঙাতে হবে। করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে যেমন হাত ধোয়া, সামাজিক দূরত্ব রাখা জরুরি, ঠিক তেমনি ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে হলেও সচেতন হতে হবে। জমা পানি ফেলে দিতে হবে। মশার প্রজননস্থল নষ্ট করে দিতে হবে। তবেই সুরক্ষা মিলবে ডেঙ্গু থেকে।