এর ভেতরে রয়েছে ধর্মরাজিক উচ্চ বিদ্যালয় যেখানে বৌদ্ধসহ অন্যান্য ধর্মের শিশুরাও নিয়মিত পড়াশোনা করছে।
এই বৌদ্ধমন্দিরের তত্ত্বাবধায়ক রফিকুল আলমকে বলেন, “এখানে অনেক দূর থেকেই মানুষ আসে মন্দিরটা দেখার জন্য। বড়-ছোট সবাই আসে, বিদেশীরা আরও বেশি আসে।"
জানা যায়, এই মন্দিরে স্থানীয় শিশুদের নাচ-গানও শেখানো হয়। বাংলাদেশ বৌদ্ধকৃষ্টি প্রচার সংঘের সভাপতি শুদ্ধানন্দ মহাথের উদ্যোগেই ১৯৬০ সালে এই বৌদ্ধ বিহারের যাত্রা শুরু হয়।
যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘ এখানে গড়ে তোলে নানা সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। আর ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে মুক্তিযুদ্ধে আহত ও অনাথ শিশুর জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয় ধর্মরাজিক অনাথালয়। যা এখনও চলমান। এমনকি রোজার সময় এখানে শিশুসহ অসহায়দের ইফতারও দেওয়া হয়ে থাকে নিয়মিত।
মন্দিরটির ভেতরে রয়েছে একটি পুকুর যার সামনেই রয়েছে গৌতম বুদ্ধের বিশাল এক মূর্তি। ঢাকার সবচেয়ে পরিচিত বৌদ্ধ মন্দিরগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।