এই মাঠের একদিকে খেলছে ছোটরা, অন্যদিকে খেলছে বড়রা। কেউ খেলছে ফুটবল, আবার কেউ খেলছে ক্রিকেট।
প্রতিদিন মাঠটিতে খেলতে আসে সবুজবাগের শিশু আশাদুল। ও বলে, “আমি বন্ধুদের সাথে এখানে খেলি।"
আট বছয় বয়সী মো. শাকিল বলেন, “ আমি বড় ভাইদের সাথে খেলি এখানে।"
প্রতিদিনই এই মাঠে দুই ঘণ্টা খেলে সজিব মিয়া। ও বলে, "আমি এখানে চারটা থেকে ছয়টা পর্যন্ত খেলি।"
ঢাকা লীগে সেকেন্ড ডিভিশনে খেলছেন মো. আবীর। ও বলে, “আমি এই এলাকার বাসিন্দা। এই মাঠে আমি সাত থেকে আট বছর ধরে খেলছি।"
অভিভাবকরাও সন্তানদের এই মাঠে খেলতে পাঠান নিশ্চিন্তেই।
তানিয়া নামের এক অভিভাবক বলেন, “আমার বাচ্চারা এখানে খেলাধুলা করে। আমার বাসা কাছে দেইখা সব সময় বাচ্চারে দেইখা রাখতে পারি।"
স্থানীয় বাসিন্দা রফিক বলেন, "খেলার জন্য এই মাঠ খুবই ভালো। আমার সন্তানরা তাদের ছোটবেলায় এখানে খেলতো।"
এই মাঠ নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে বাসাবো ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আশ্রাফুজ্জান ফরিদ বলেন, "এখানে শিশুদের জন্য একটা শিশু পার্ক হবে। শিশুদের খেলাধুলার জন্য যা যা প্রয়োজন আমরা সেগুলো করবো।"