শেরপুর পৌরসভা কার্যালয় মাঠে এ পিঠা উৎসব উদ্বোধন করেন পৌর মেয়র গোলাম কিবরিয়া লিটন।
পিঠা উৎসবের বাহারি পিঠার নামের মতো দর্শনার্থীদের মন কেড়েছে স্টলগুলোর বাহারি নাম। কেয়া, মাধবীলতা, গোলাপ, রজনীগন্ধা, টগর, রক্তকরবী, হাসনাহেনা ইত্যাদি নামে খোলা হয়েছে স্টল।
দুধ চিতই, সাগুর লস্করা, নয়নতারা, ডালের বরফি, হেয়ালি পিঠা, পাটিসাপটা, নারকেল পুলি, দুধ পুলি, তালের পিঠা, মাছ পিঠা, মালপোয়া, ঝালপোয়া, সুজির পিঠা, মাংসের সমুচা, ডিম পিঠা, মুগ পাকান, পুডিং, পায়েস, পানতোয়াসহ প্রায় দুই শত রকমের পিঠার বিক্রি ও প্রদর্শনী হয় মেলায়।
পিঠা উৎসবে বড়দের হাত ধরে আসা শিশু-কিশোররা বলে, বিভিন্ন প্রকারের পিঠার স্বাদ তাদের মুগ্ধ করেছে। অনেক পিঠার নাম শুনেছে কিন্তু এবার প্রথম দকেহছে অনেকেন।
বিক্রেতারা জানান, তারা এই উৎসবের মাধ্যমে নিজেদের শখ মেটাচ্ছেন পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার ও আশাও করছেন।
আয়োজকদের প্রধান রাজিয়া সামাদ বলেন, “বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পিঠা উৎসব যাতে হারিয়ে না যায় তাই আমরা এ ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে এখন থেকে প্রতি বছর পিঠা উৎসবের আয়োজন করব।”