নিষ্ঠুর এই পৈশাচিকতা ছড়িয়ে পড়ে শহরতলীসহ গ্রামীন জনপদেও।
১৭ জুন, ৭১। সিরাজগঞ্জের বেসরকারি সাব সেক্টর পলাশডাঙ্গা যুবশিবিরের নেতৃত্বে কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাটে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এরপর থেকে বাঘাবাড়ি, নওগাঁ, বড়ইতলা, বাগবাটি, ঘাটিনার ব্রিজ, ছোনগাছা, ভাটপিয়ারী, শৈলাবাড়ী, ব্রহ্মগাছা, ঝাঐলসহ বিভিন্ন স্থানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অর্ধশতাধিক মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। নিহত হয় সহস্রাধিক পাক হানাদার ও তাদের দোসর রাজাকার, আলবদর এবং আলশামস বাহিনী।
যুদ্ধ সময়ের নানা ইতিহাস নিয়ে হ্যালোর সঙ্গে গল করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী ইসহাক আলী।