১৯৫০ সালের এই দিনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা। পরের বছর থেকে এ দিনে বিশ্বব্যাপী পালন করা হয় বিশ্ব আবহাওয়া দিবস।
প্রতি বছর আবহাওয়া দিবসের একটি প্রতিপাদ্য থাকে। এবারের প্রতিপাদ্য, আন্ডারস্ট্যান্ডিং ক্লাউডস অর্থাৎ মেঘের গমন-আগমন।
আবহাওয়ার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে মেঘ শব্দটি। আবহাওয়ার পূর্বাভাস কিংবা কোন দুর্যোগের সতর্কবার্তাসহ অনেক কিছু নির্ভর করে আকাশের মেঘের ওপর। নানান সময় নানান রূপ ধারণ করে মেঘ। কখনও নীল আকাশে ঘুরে বেড়ায় সাদা তুলোর মতো। আবার কখনো ঘন কালো রূপ নিয়ে বৃষ্টির আগমনী বার্তা দেয়। এ মেঘকেই বেছে নেওয়া হয়েছে এবারের আবহাওয়া দিবসের প্রতিপাদ্য হিসেবে।
আবহাওয়া ও জলবায়ুতে মেঘের গুরুত্ব অনেক। গবেষণাগুলোতে দেখা গিয়েছে জলবায়ুর পরিবর্তনের মেঘের চলাচল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
জলবায়ুর পরিবর্তন মেঘের ওপরে কতটা প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে সবাইকে জানানোর জন্যই মেঘকে প্রতিপাদ্য হিসেব বেছে নেওয়া হয়েছে।
কবি, শিল্পী কিংবা আলোকচিত্রীদেরকেও প্রভাবিত করে মেঘের নানান রূপ। মেঘের এ নান্দনিক সৌন্দর্যের বন্দনার সুযোগও এনে দিয়েছে এবারের আবহাওয়া দিবস।
আন্তর্জাতিক আবহাওয়া সংস্থার সদস্য সংখ্যা ১৯১ টি রাষ্ট্র।