সকাল থেকে রাত পড়াশোনার তাড়ায় সুযোগ মিলে না খেলাধুলার, বলছে শিশুরা।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী পুষ্পিতা সাহা। সে বাগেরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ছে।
নিজের দিনলিপি নিয়ে সে হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলছিল, “সকালে প্রথমে আমি শিক্ষকের কাছে পড়ি। এরপর স্কুলে যাই। স্কুলে শেষ করে দৌড় দিতে হয় কোচিং ক্লাসে। বাড়ি ফেরার পর আবার আছে গৃহশিক্ষক। এভাবেই সারাদিন কেটে যায়।”
ছাত্রী তৈয়বা ইসলাম তৃপ্তি নামে পঞ্চম শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী বলে, “সকালে আমার স্কুল থাকে। এরপর দুজন শিক্ষকের কাছে পড়তে হয়। স্কুল আর গৃহশিক্ষকদের কাছে পড়ে ক্লান্ত হয়ে যাই। তাই খেলাধুলার আর সময় হয় না।”
আকাইদা রাসুল আরসি নামে আরেক শিশুর স্কুলের ভর্তি পরীক্ষা কিছুদিন পরেই। সারাদিন পড়াশোনার চাপে তারও খেলাধুলার সুযোগ হয় না।
শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার গুরুত্বকে বড় করে দেখা হলেও পড়াশোনার চাপ রেহাই দিচ্ছে না শিশুদের।
প্রতিবেদকের বয়স: ১৬। জেলা: বাগেরহাট।