শিশুর শরীর গঠন, বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশে গরুর দুধ বিশেষ ভূমিকা পালন করে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম পুষ্টি বিষয়ে হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “খাদ্যকে আমরা ছয়টি ভাগে ভাগ করি। যথা কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, মিনারেল, ফ্যাট, ভিটামিন ও খনিজ লবণ। যেসব খাবারে এগুলো এক সঙ্গে থাকে তাকে সুষম খাবার বলে।
“গরুর দুধও সুষম খাবার। এই গরুর দুধের উপকারিতা অনেক বেশি।”
গরুর খামারি মনিরুল ইসলাম বলেন, গরুর দুধ পুষ্টিকর খাবার। গরুর দুধ পান করলে আমরা সুস্থ থাকি।
শিক্ষক যামিনী কুমার দেবনাথ বলেন, “আমরা জানি গরুর দুধ সব পুষ্টি আঁধার ও উৎস। নিয়মিত দুধ পান করা উচিত। একে আদর্শ খাদ্য বলা হয়। শিশুদের নিয়মিত গরুর দুধ পান করতে হবে।
সেঁজুতি নামের একজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, “ছোটবেলা থেকেই গরুর দুধ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা ভালো। দুধ অনেক উপকারী খাবার। এজন্য দুধ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলাই বুদ্ধিমানের কাজ।”
প্রতিবেদকের বয়স: ১৩। জেলা: সাতক্ষীরা।