জেলা শহরের বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, নৌকা দিয়ে চলাচল করছে মানুষ। ঘর থেকে বের হতে পারছে না শিশুরা।
রিয়াদ নামে নয় বছর বয়সী এক শিশু হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলে, "বাসার সামনে পানি উঠে গিয়েছে তাই স্কুলে যেতে পারছি না দুইদিন ধরে। আর একটু পানি বাড়লেই ঘরে ঢুকে যাবে।"
রাহীম নামে আরেকজন বলে, "পানির কারণে যারা হাঁস-মুরগির পালন করে তাদের অনেক ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে। পানির কারণে রাস্তার সব ময়লা-আবর্জনা উপরে উঠে এসেছে।"
সাপ, জোঁকসহ নানা ক্ষতিকর পোকামাকড় বন্যার পানির সাথে বাসায় ঢুকে যাওয়ায় আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসী। শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত অনেক অভিভাবক।
বুধবার কর্তৃপেক্ষর বরাত দিয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এক প্রতিবেদনে জানায়, সুনামগঞ্জে দুই শতাধিক স্কুল প্লাবিত, ২৮টি সাময়িক বন্ধ।
শুক্রবার প্রকাশিত আরেকটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়,তিন হাসপাতালে পানি ঢুকে পড়ায় ব্যাহত হচ্ছে সেবা। সড়ক ও সেতু ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে কয়েক জায়গায়।