
বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গনে জাতীয় মহিলা সংস্থা এই আয়োজন করে।
এই আনন্দ মেলায় প্রায় ৩৫ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। যার মধ্যে রয়েছে ২৫ টি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বিভিন্ন নারী উদ্যেক্তারা এই মেলায় অংশ নেন। নিজেদের হাতের তৈরি বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী বিক্রি করেন।
পাটের বিভিন্ন পণ্য নিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ করেন নারী উদ্যোক্ততা দিলরুবা পাপিয়া। ঢাকার মিরপুর ১ থেকে এ মেলায় এসেছেন বলে জানান তিনি।
আমেনা ফ্যাশন নামের নিজের উদ্যোগ নিয়ে এসেছেন আম্বিয়া খানম। তিনি হ্যালোকে বলেন, “আমি ঢাকা থেকে এসেছি। দোকান দিয়ে ভালো লাগছে। বেচা কিনি ভালোই হচ্ছে।”
বিভিন্ন জুয়েলারি বিক্রি করেন নুসরাত জাহান তুলি। তিনি হ্যালোকে বলেন, “আমি নিজের হাতের বানানো জুয়েলারির পাশাপাশি কিনে নিয়ে এসেও বিক্রি করি। বিভিন্ন মেলায় অংশগ্রহণ করা হয় আমার।”
এই আনন্দ মেলায় দূর-দূরান্ত থেকে বিভিন্ন বয়সীরা আসে ঘুরতে।
বান্দরবান কালেক্টর স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী জয়িতা দেবী হ্যালোকে বলে, “আমরা আনন্দ মেলায় বন্ধুরা মিলে এসেছি। আমাদের খুব ভালো লাগছে।”
ঘুরতে আসা মো. সজিব হ্যালোকে বলেন, “মেলায় ঘুরে ভালো লাগছে। কয়েকটা দোকান ঘুরে বেশি ভালো লাগছে।”
এই মেলায় তিন জন উদ্যোক্তাকে নারী উদ্যেক্তা পুরস্কার ২০২২ এ ভূষিত করা হয় এবং তাদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট, সনদ এবং চেক তুলে দেওয়া হয়।