নতুন বই পাওয়ার অনুভূতি জানতে কয়েক জন শিশুর সঙ্গে কথা বলে হ্যালো।
শায়লা নামের ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলছিল, “নতুন বই পেয়ে আমার খুব ভালো লাগছে। বাসায় গিয়েই আমি পড়তে বসব।”
সালেহা ইসহাক সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলে, “নতুন বছর, নতুন বই পেয়ে খুব ভালো লাগছে।”
সন্তানের হাতে নতুন বই দেখে আনন্দিত অভিভাবকেরাও। শিক্ষার্থীরা যেন পড়াশোনায় আগ্রহী হয় এটাই তারা চান।
জান্নাত বেগম নামে একজন অভিভাবক হ্যালোকে বলেন, “বাচ্চারা নতুন বই পেয়ে আরও ভালো করবে।”
মেয়েকে নিয়ে নতুন বই নিতে স্কুলে এসেছেন শামীমা খাতুন নামের এক অভিভাবক। তিনি হ্যালোকে বলেন, “বছরের শুরুতে বাচ্চারা নতুন বই পেয়ে অনেক খুশি। বাচ্চাদের খুব ভালো লাগছে।”
তারেক খান নামে আরেকজন অভিভাবক হ্যালোকে বলেন, “বাচ্চার হাতে নতুন বই। বই পেয়ে বাচ্চা খুব খুশি।”
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে উৎসব ছাড়াই নানা আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে পাঠ্যবই তুলে দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে সালেহা ইসহাক সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আফছার আলী হ্যালোকে বলেন, “বই পেয়ে শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বসিত। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই এসেছে বই নিতে।”
স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিচ্ছে।