মাহেরুর আবৃত্তি করা কবিতাগুলি হাজার হাজার শেয়ারে মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রশংসিত হয়। এই ক্ষুদে আবৃত্তিকার নিজস্ব বাচনভঙ্গিতে এমনভাবে কবিতা উপস্থাপন করে শুনে মনে হবে কোনো পেশাদার আবৃত্তিকার বুঝি কবিতা আবৃত্তি করছেন। মাহিরু কেন প্রশংসিত তা তার আবৃত্তি পরিবেশনের মধ্যেই ফুটে উঠে।
শুধু আবৃত্তিই নয়, নাচ-গানে সমান পারদর্শী সে। নাচ-গান পরিবেশনার ভিডিওগুলিও সমানতালে প্রসংশা কুড়িয়েছে।
মাহেরু বলে, "আমার যখন তিন বছর বয়স তখন থেকেই আমি নাচ, গান, আবৃত্তি শিখতাম। তখন থেকেই এসবের প্রতি আমার আগ্রহটা বেড়ে যায়।"
সে ছবিটাও আঁকতে পারে বেশ। তবে, পড়াশোনার পাশাপাশি নাচ গানটাই বেশি করা হয় এই শিশু শিল্পীর।
দাদাভাইয়ের অনুপ্রেরণায় এগিয়ে যাওয়ার পথে সব সময় ছায়া হয়ে পাশে থাকে মাহেরুর পরিবার।
মাহেরু বলে, "আমার পরিবারের সবাই খুব সাপোর্টিভ। তারা যদি আমাকে উৎসাহ না দিত তাহলে হয়তো আমার এভাবে নাচ গানের প্রতি আগ্রহটা থাকতো না।"
নাচ-গান, আবৃত্তির শিখলেও বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায় সে।