প্রকৃতি যেন এই শ্রীমঙ্গলকে সাজিয়েছে সবুজের কারুকার্যে। মাইলের পর মাইল পর্যন্ত চা বাগান দেখে মনে হয় পাহাড়ের ঢালে সবুজ গালিচা। প্রায় অর্ধশতাধিক চা বাগান ছাড়াও এখানে পর্যটকদের জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি আকর্ষণীয় স্থান।
শ্রীমঙ্গলে দীর্ঘদিন ধরে অটোরিকশা চালান মাইনুল হোসেন নামে এক ব্যক্তি। তিনি পর্যটকদের বিভিন্ন চা বাগান ঘুরিয়ে দেখান। তাই পর্যটকদের চাহিদা সম্পর্কে সে বেশ অবগত। তার সঙ্গে কথা হয় হ্যালোর।
তিনি বলছিলেন, "এখানে চায়ের বাগানে মানুষ বেশি ঘুরতে আসে। ফিনলে চা বাগান, বিটিআরআই চা বাগান, নুরজাহান চা বাগানে মানুষ বেশি আসে।"
সাধারণত মে মাসে চা-পাতা সংগ্রহের কাজ শুরু হয়ে অক্টোবর পর্যন্ত চলে। এ সময়ে চা বাগান সবুজে পরিপূর্ণ থাকে। চাইলেই অনুমতি সাপেক্ষে ঘুরে আসা যাবে বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে।
এছাড়াও বন্যপ্রাণীর অবাধ বিচরণ, রাবার বাগান, বাইক্কা বিল, লেবু আনারসের বাগান এবং বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর বসবাসের কারণে শ্রীমঙ্গল পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের জায়গা।