ফেনী শহরের আরামবাগ মহিলা মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই অনাথ বা দরিদ্র পরিবারের সন্তান।
এই ক্লাবের একজন স্বেচ্ছাসেবক খালেদ বিন চৌধুরী এ প্রসঙ্গে হ্যালোকে বলে, “আমরা মনে করি অসহায় শিক্ষার্থীদের জীবন মান উন্নয়ন করতে আমাদের এই কার্যক্রমগুলো সাহায্য করে।
“আমি আশা করি আমাদের ফেনী মুহুরি ক্লাবের আয়োজন এভাবে চলমান থাকবে।”
শিক্ষা ও সুরক্ষা সামগ্রী পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মাদ্রাসার শিশুরা। বিবি হালিমা আক্তার নামের দশ বছরের এক শিশু বলে, “আমরা লিও ক্লাব থেকে খাতা, কলম, পেন্সিল, মাস্ক পেয়ে খুব খুশি হইছি।”
শিশু মনসুরা আক্তার বলে, “আমরা আজকে অনেক কিছু পেয়েছি খাতা, কলম, মাস্ক। অনেক খুশি হয়েছি এগুলো পেয়ে।”
তরুণদের উদ্যগে গঠিত লিও এই ক্লাবের সকল স্বেচ্ছাসেবীদের বয়স বার থেকে ত্রিশের মধ্যে। শিশুদের মাঝে আনন্দ ছড়িয়ে দিতে পেরে খুশি ক্লাবের স্বেচ্ছাসেবীরাও।
২১ বছর বয়সই স্বেচ্ছাসেবী তানজীন সুলতানা আইরিন বলেন, “মানুষের পাশে দাঁড়াতে পেরে ভালো লাগে।”