রাজধানীর বিভিন্ন মণ্ডপ ঘুরে দেখা গেছে, মহামারির শঙ্কার মাঝে নানা ধরনের বিধিনিষেধ থাকলেও আনন্দের কোনো কমতি নেই কোথায়। সকাল থেকেই মণ্ডপগুলোতে মানুষ আসতে শুরু করেছে। সন্ধ্যা হলেই বাড়ছে ভিড়।
ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে নবমীর অঞ্জলি দিতে শাখারিবাজার থেকে পরিবারের সঙ্গে এসেছেন নিলয়। মন্দিরে ভিড় থাকলেও পুষ্পাঞ্জলি দিতে পেরে খুশি তিনি।
নিলয় হ্যালোকে বলেন, “পূজায় এসে আমার ভালো লাগছে। অনেক আনন্দ করছি সবাই মিলে। আমি এখানে এসে খুব খুশি।"
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে পূজা দেখতে এসেছে কিশোরী শ্রাবন্তি শ্রেয়া। হ্যালোকে তার অনুভূতি জানাতে গিয়ে বলে, "করোনাভাইরাস মহামারি নিয়ে এসেছে, তবে মানুষের মন খেকে পূজোর আনন্দ কমাতে পারেনি। তাই মন্দিরে এসেছি পূজো করতে, আনন্দ করতে।”
এবারের পূজাতেও সবার প্রার্থনা এই মহামারি যেন আর দীর্ঘ না হয়। সবাই যেন সুস্থ সুন্দরও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারে।