দীর্ঘবন্ধের পর শিক্ষার্থীদের স্কুল ফেরার অনুভূতি নিয়ে জানতে হ্যালো কথা বলে কয়েক জন শিশুর সঙ্গে। আলাপচারিতায় উঠে আসে তাদের উচ্ছ্বাস ও আনন্দের কথা।
বন্ধুদের সাথে দেড় বছর পর দেখা হবে ভেবে উচ্ছ্বসিত বাগেরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী শারমিন আক্তার ইভা।
হ্যালোকে জানায়, স্কুল খোলায় সে খুবই খুশি। স্কুলকে খুব মনে পড়ত তার।
অনেক দিন পর স্কুলে যেতে পারবে ভেবে আনন্দে আটখানা হয়ে আছে বাগেরহাট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র সাফিন আহমেদ নিলয়।
হ্যালো কথা বলে চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী তৈয়বা ইসলাম তৃপ্তির সাথে। সে হ্যালোকে জানায়, স্কুল খুলবে শুনে সে খুবই আনন্দিত।
বাগেরহাটের স্কুলগুলোতে এখন চলছে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি। সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায় পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষ হয়েছে।
জেলার একটি বেসরকারি স্কুলে গিয়েও দেখা যায় একই চিত্র, চলছে প্রস্ততি।স্কুলটির প্রধান শিক্ষক তিথী দেবনাথ হ্যালোকে বলেন, “সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক আমরা সকল প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। পাশাপাশি আমরা স্কুলের পক্ষ থেকে সচেতনতা মূলক ব্যানার টানিয়েছি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের জন্য। প্রথমত শিক্ষার্থীরা, ব্যাগে মাস্ক ও স্যানিটাইজার রাখবে।
“দ্বিতীয়ত অনেকদিন পর স্কুলে আসবে তারা। আবেগের বশবর্তী হয়ে কোনো রকম কোলাকুলি ও হ্যান্ডসেক যেন না করে।”
কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ধোয়া-মোছার কাজে ভীষণ ব্যস্ত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরাও। বিদ্যালয়টির পরিচ্ছন্নতাকর্মী সেলিনা বেগম হ্যালোকে বলেন, “স্কুল ১২ তারিখ খোলার কথা তাই আমরা পরিস্কার করতেছি।”