পার্ক খুলে দেওয়ার পর প্রতিদিনই নানা বয়সী মানুষ এখানে ভিড় করছে। নীরবতা কাটিয়ে দড়াটানা নদীর পাশ ঘেঁষা এই পার্কটি মুখরিত হয়ে উঠেছে।
বিকেল হলেই শিশুরা আসছে খেলতে। অনেক দিন ঘরবন্দি সময় কাটিয়ে বাইরে খেলাধুলা করার সুযোগ হয়েছে তাদের। বড়রাও বিকাল হলেই হাঁটতে চলে আসে এ পার্কে।
ঘুরতে আসা জয়তু কুমার বালা হ্যালোকে বলে, “বিকেল্ বেলা পড়াশোনা না থাকায় এখানে প্রায়ই আসা হয়। এখানে এসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই। গান শুনি। এখানের রেস্তোরা থেকে চা, কফি খাই। এখানে এসে খুব ভালো লাগে।”
পার্কের খাবারের দোকানগুলোও যেন খুঁজে পেয়েছে প্রাণ। দীর্ঘদিন
পর পার্ক খুলে দেওয়ায় খুশি তারাও।
আরিফুর রহমান রাজু নামের এক দোকান মালিক হ্যালোকে বলেন, “এখনো আগের মতো বিক্রি নাই। তবে খুলে দেওয়াতে আমরা খুশি।”