হ্যালোর সঙ্গে আলাপকালে কিছু পরীক্ষার্থী সন্তুষ্টির কথা জানালেও অসন্তোষের সুরও আছে তাদের।
তামিম আশরাফ তালুকদার নামে সুনামগঞ্জের সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়ের এক এসএসসি পরীক্ষার্থী বলে, "শিক্ষামন্ত্রী যে বক্তব্য দিলেন, একজন এসএসসি পরীক্ষার্থী হিসেবে তা আমার কাছে মনে হয়েছে হতাশাজনক। কারণ তারা বার বার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন। তাছাড়া জেএসসির সাবজেক্ট মেপিংয়ের মাধ্যমে যদি আমাকে এসএসসিতে মূল্যায়ন করা হয় তাহলে সেটা অনেক হাস্যকর।"
মাহমুদুল হাসান ফারুকী নামে আরেক পরীক্ষার্থী বলে, "শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের ওপর আসলে আমার অনেকটাই আস্থা আছে। এবং আমি মনে করি তারা যা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা যথার্থ এবং যুগোপযোগী। কারণ এরকম একটা বৈশ্বিক সমস্যার মধ্যে এরকম পরিস্থিতিতে তারা যা করতে পেরেছে তা আসলেই প্রশংসনীয়।"
সামিয়া জান্নাত চৌধুরী নামে এক এইচএসসি পরীক্ষার্থী বলে, "ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি যে ২৪টি এসাইনমেন্ট দেয়া হয়েছে তা আমাদের জন্য ভালো হবে। অনেক শিক্ষার্থী যারা অটোপাসের আশায় নিজের বইটি পর্যন্ত খুলে দেখেনি তাদের জন্য খুব উপকার হবে।"
আহনাফ শাহরিয়ার তাসিন নামে আরেকজন এসএসসি পরীক্ষার্থী বলে, "আমরা এতদিন পড়াশোনা কীভাবে করব তা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য অনেক কিছু ক্লিয়ার করে দিয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে পরীক্ষা না হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমরা চিন্তিত।"