রাইনার সাথে কথা হয় হ্যালোর। সে হ্যালোকে বলে, "এই ঘরবন্দি সময়ে আমি কয়েকটি কাজ শিখেছি। অনলাইনে স্পোকেন ইংলিশ শিখছি, আরও শিখছি অনলাইনে জুনিয়র এ্যলোহা ম্যাথ কোর্স।"
যশোরের একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়লেও পরিবারের সঙ্গে এখন বাগেরহাটে থাকছে সে।
তার একটি ফেইসবুক পেইজও রয়েছে। সে বলে, "এই সময় আমি যে কাজগুলো করছি সেগুলো অন্যদের দেখাতে আমার পেজে আপলোড করছি।"
মহামারি কালে তার স্কুল ও তার বাবার অফিস অনলাইন ভিত্তিক হয়ে যাওয়ায় বাগেরহাটে নিজেদের বাড়িতে রয়েছে।
রাইনা আরও বলে , "এই সময়ে আমি বাগান পরিচর্যা করা শিখেছি। আমি প্রতিদিন গাছে পানি দেই।"
সে তার মাকেও কাজে সাহায্য করে। রাইনা বলে মাকে সাহায্য করা একটা ভালো অভ্যাস।