শুধু তাই নয়, এই শিশুরা মানসিক ভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করেন কেউ কেউ।
ওমর ফারুক নামে একজন অভিভাবক হ্যালোকে বলেন, "বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়া, এরপর বাসায় ফিরে পড়তে বসা সব বিষয়গুলো নিয়মিত রুটিনের মতো ছিল। এখন তাদের পড়তে বসতে বললে কথা শোনে না। রুটিন বলতে আর কিছু নাই।"
পারুল বেগম নামে আরেকজন অভিভাবক বলেন, "আমার ছেলে সারাক্ষণই ভাবতে থাকে যে কখন মোবাইলটা নিয়ে গেমস খেলতে বসবে। পড়াশোনার কথা বললে সেখানে কোনো কান দেয় না।"
পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া রিহাদ হ্যালোকে বলে, "পড়তে বসতে এখন আর ভালো লাগে না। শুধু খেলাধুলা, গেমস খেলতে ভালো লাগে।"
চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া রিফাদ বলে, "স্কুল যেন এভাবে সবসময় বন্ধ থাকে তাহলে সারাক্ষণ খেলাধুলা করতে পারব।"
তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া সিয়াম বলে, "স্কুল বন্ধ থাকায় সবসময় খেলাধুলা করতে পারছি।"