মাস্ক ও জীবাণুনাশক বিতরণের পাশাপাশি নানা বিষয়ে বার্তা ও তথ্য দিচ্ছে তারা। ‘গ্লোরি ফিউচার ফাউন্ডেশন’ নামে একটি সংগঠন তৈরি করে ১২০ সদস্য নিয়ে তারা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
বাগেরহাটের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সঠিক উপায়ে হাত ধুয়া, মাস্ক পরিধানের সঠিক নিয়ম সম্পর্কেও সচেতন করে তারা।
২০২১ সালের জানুয়ারী মাসে ৮ জন যুবক মিলে গঠন করা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এখন ১২০ জন সদস্য নিয়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা, খাবার ও সামাজিক পরিবর্তনের জন্য মূলত সংগঠনটি যাত্রা শুরু করে। নিজেদের অর্থায়নেই তারা নানা কর্মসূচি পালন করে থাকে।
সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান হ্যালোকে বলে, “আমাদের এবারের কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মাস্ক বিতরণ ,জনসচেতনতা তৈরি করা। অনেকেই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবটা বুঝতেছে না। আমরা তাদের সচেতন করতেছি মাস্ক পরতে। তারা যাতে করোনাভাইরাসের হাত থেকে নিজেকে এবং থেকে রক্ষা করে।”
সভাপতি সাইদুল ইসলাম হ্যালোকে বলে, “দেশের এই রকম একটি পরিস্থিতিতে আমরা চিন্তা করলাম মানুষের সেবায় আত্মনিয়োগ করা উচিত। এই লক্ষ্যে আমরা তরুণ প্রজন্ম নেমেছি মাঠে জনসচেতনতা মানুষের মধ্যে সৃষ্টি করতে।”