শহরের এ সি লাহা মিলনয়াতনে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন নাট্য ব্যক্তিত্ব ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সহ-সভাপতি ঝুনা চৌধুরী এবং প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক আ ন ম ফয়জুল হক।
১৯৯৬ সালে নাটক সমাজ বদলের হাতিয়ার এই প্রতিপদ্য নিয়ে কয়েক জন তরুণ তরুণী গঠন করেছিল রুদ্র নাট্যদল।
দুই দিন ব্যাপী নানা কর্মসূচীর মধ্যে ছিল শিশুদের নিয়ে থিয়েটার ক্যাম্প, শিশুদের পরিবেশনা, শোভা যাত্রা, প্রদীপ প্রজ্জ্বলন,নাট্যকর্মীদের পূর্ণমিলনীসহ তিনটি নাটকের পরিবেশনা।
শিশু নাট্যশিল্পী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী অন্তরীপ সত্য হ্যালোকে বলে, “রজত জয়ন্তীতে অংশ গ্রহণ করে তার ভালো লেগেছে।”
নাট্যকর্মী রনি মাহমুদ হ্যালোকে বলে, “রজত জয়ন্তী উপলক্ষে আমরা দুটি নাটক মঞ্চস্থ করেছি। একটি ছিল শিশুদের, আরেকটি ছিল সিনিয়রদের।”
সবাইকে নাটক দেখার আহবান জানান এই নাট্যকর্মী।
ব্যতিক্রম নাট্যগোষ্ঠীর অভিনেতা ও নির্দেশক সাইফুল ইসলাম সোহাগ হ্যালোকে বলেন, “আমরা ব্যতিক্রম নাট্যগোষ্ঠী আমন্ত্রিত হয়ে এসেছে। রজত জয়ন্তীতে দেখেছি ছোট শিশু-কিশোরদের প্রযোজনা। খুবই ভালো লেগেছে। শুভ কামনা রুদ্র নাট্যদলের জন্য।”
দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন রুদ্র নাট্যদলের সভাপতি রামকৃষ্ণ বসু।
রামকৃষ্ণ বসু হ্যালোকে বলেন, “ আমরা আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে কাজ করে গেছি। সেই ধারাবাহিকতায় আমরা ২৫ বছর পার করে ফেলেছি। সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার হিসেবে আমরা কাজ করছি।”