মহামারি শুরুর আগে ও থাকত যশোরে, পড়ত সেখানকার একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় নিজের জেলা বাগেরহাট থেকেই অনলাইনে ক্লাস করছে।
রাইনার সাথে কথা হয় হ্যালোর। সে হ্যালোকে জানায় তার দৈনন্দিন রুটিনের কথা। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে। এরপরে সে অনলাইনে ক্লাস করে। ক্লাস শেষে ছোট বোনের সাথে খেলা করে রাইনা। ছোট বোন নাইরাই তার খেলার সাথী।
রাইনার একটি পোষা পাখি আছে, সে তার সাথেও সময় কাটায়।
রাইনা হ্যালোকে বলে, “আমার পোষা পাখির সাথে দিনের অনেকটা সময় আমি কাটাই।”
ঘড়ির কাটায় ১টা বাজতেই গোসল করে দুপুরের খাবার শেষে কম্পিউটারে শিক্ষামূলক বিভিন্ন ভিডিও দেখে বলে জানায়। সন্ধ্যে হলে বসে পড়ে বই নিয়ে।
রাতে খাবার খেয়ে দ্রুত ঘুমাতে যায়। কারণ রায়না জানে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া শর্রীরের জন্য ভালো।