Published: 2020-12-31 21:20:22.0 BdST Updated: 2020-12-31 21:20:39.0 BdST
করোনা পরিস্থিতির আগেও পড়াশোনা করত মো. শাহজালাল। কিন্তু কয়েক মাসের ব্যবধানেই সেই শিশুর বই খাতা ছেড়ে দিয়ে নামতে হয়েছে কাজে, উপার্জনের জন্য করতে হচ্ছে ব্যবসা।
শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হবার আগ পর্যন্ত কুমিল্লার একটি স্থানীয় স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল শাহজালাল। করোনা পরিস্থিতির কারণে দিনমজুর দরিদ্র বাবার আয় কমে যাওয়ায় কুমিল্লা ঢাকায় চলে আসে সে।
সংসারের হাল টেনে ধরতেই লেখাপড়াকে দিতে হয়েছে বলি। সেই স্কুল ছেড়ে এখন পথে পথে ডিম পিঠা বিক্রি করতে হচ্ছে শাহজালালকে।
প্রতিদিন হাজার টাকা থেকে ১২০০টাকার বিক্রিতে যা লাভ হয়, তার বৃহৎ অংশ পাঠিয়ে দিতে হয় বাড়িতে। শাহজালাল বলে, “ক্লাস ফোর পর্যন্ত পড়ছি। করোনার কারণে সংসারের অবস্থা খারাপ হওয়ায় ব্যবসা করতে নামছি। এই আয়ের টাকা দিয়া সংসার চালাই।”
চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়া এই শিশু আর স্কুলে যেতে পারবে কিনা তা নিয়ে রয়েছে সংশয়। করোনাভাইরাস যে মানুষের জীবনে কী প্রভাব ফেলেছে তার একটি নির্মম উদাহরণ হলো শিশু শাহজালাল।
হীনমন্য এই আমাকে আত্মবিশ্বাসী করেছে হ্যালো
ছোটবেলায় আমি পড়াশোনায় খুব দুর্বল ছিলাম। বন্ধুরাও আমার সাথে তেমন একটা মিশতে চাইত না।
ইমরান ও কামরানের গল্প (ভিডিওসহ)
বাবা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যাওয়ায় চার জনের সংসারে খাবার জোটাতে ভিক্ষায় নামতে হয়েছে ইমরান আর কামরান নামের দুই শিশুকে।
ভূল নাকি ভুল?
বাংলা বানানে প্রায়ই ভুলের ছড়াছড়ি দেখা যায়। ভুল বানানকেই ভুল করে আমরা লিখি ভূল। একটি সুন্দর লেখাকে ম্লান করে দিতে একটি ভুল বানানই যথেষ্ট।