তিন বছর ধরে সাভারের ইসলামনগরে এই শীতকালীন নানারকম পিঠা বিক্রি করেন সে। নানারকম পিঠা নানা দামে হয় বিক্রি। প্রতিবছর এই পিঠার দোকানে ভীড় হলেও এবার আর আগের মতো ভীড় নেই, আয় কমে গেছে।
আসমা খাতুন হ্যালোকে বলেন, “করোনার আগে আমার দোকানে ভীড় থাকত। করোনায় কইমা গেছে। কম মানুষ আসে।”
এই পিঠার দোকান করেই চলে ঘর ভাড়া , সংসার এবং ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া।
তিনি বলেন, “এই পিঠা বেইচাই কিস্তি চালাই, বাসা ভাড়া দেই, ছেলেমেয়েরে পড়াই। এখন তো আয় কম। তাই হিমশিম খাইতেছি।”
তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই অনেকে পিঠা খেতে আসেন এখানে।
প্রতিদিনই এখানে পিঠা খেতে আসেন মুহাম্মদ মনি হোসেন। তিনি হ্যালোকে বলেন, “এখানকার পিঠা মজা। আগে উনার এখানে আসলে সিরিয়াল পাওয়া যেত না, ভীড় লেগেই থাকতো। করোনার জন্য বেশি লোক নাই।”