দরিদ্র পরিবারে জন্ম তার। ভ্যান চালক বাবার আয়ে সংসার চলতো। এখন বাবা অসুস্থ, তাই বাবার চিকিৎসার জন্য শুরু করেছে কাজ।
পাঁচ ভাইয়ের বড় ইব্রাহীমের তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখার পর আর সুযোগ হয়নি পড়ালেখার। অভাব অনটনে সংসারের বোঝা কাঁধে নিয়ে জামালপুর থেকে চলে এসেছে ঢাকায়।
মা আর তার ঠিকানা এখন সাভারের গেন্ডা। মা বাসা-বাড়িতে কাজ করে। মা আর তার আয়েই চলে সংসার, বাবার চিকিৎসা।
ইব্রাহীম হ্যালোকে বলে, “বাপের চিকিৎসা এখনো চলতেছে। যে টাকা ইনকাম করি ওইটা চিকিৎসা চালায় যাইতেছি। সকাল নয়টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত বিক্রি কইরা দুই থেকে ২৫০০ টাকা পাই।”
মহামারির এই সময়ও থেমে নেই জীবন সংগ্রাম। বরং জীবনকে হাতে নিয়ে যুদ্ধ করে চলছে এগারো বছর বয়সী শিশু ইব্রাহীম।