কেজিতে নয় বরং ভাগ ভাগ করে সবজি বিক্রি করা হয় এখানে। আড়ৎ থেকে স্বল্প মূল্যে কিনে নিয়ে এসে কম মূল্যেই বিক্রি করে তারা।
বাজারে যে সবজির দাম ৩০ টাকা সেটা এখানে বিক্রি করা হয় ১৫ টাকা। মান বাজারের মতো না হলেও এ বাজারে অনেক ক্রেতাই আসেন কিনতে।
নিম্নবিত্তের এ বাজারে ক্রেতারা তাদের সাধ্যমত কিনতে পারে বলে জানান। প্রতিদিনই এ বাজার থেকে সবজি কেনেন হাসিনা বেগম। তিনি হ্যালোকে বলেন, “গরিব মানুষ বেশি দামে কিনতে পারি না, কম দামে কিনি।”
মালেকা বেগম বলেন, “ বাজারের দাম আমাগোর পোষায় না, তাই এইখান থেকে কিনি।”
সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে তাদের এ বিক্রি।
বিক্রেতা রহিমা খাতুন হ্যালোকে জানান, মহামারিতে সংসার চলে না। তাই এই ব্যবসা শুরু করেছেন। সারাদিন বইসা থাকি। বিক্রি ভালোই হয়।”
তিন বছর ধরে এ বাজারে সবজি বিক্রি করেন আছিয়া বেগম। তিনি হ্যালোকে বলেন, “কম দামে কিনা আনি, কম দামে বিক্রি করি। বেশির ভাগ গরিব মানুষরাই এইখান থেকে কিনে।”
এই বাজারে ব্যবসা করেই যে টাকা আয় হয় তাতেই চলে সংসার বলে জানান বিক্রেতা মর্জিনা খাতুন।