Published: 2020-11-26 12:51:45.0 BdST Updated: 2020-11-26 12:52:26.0 BdST
চার বছর ধরে রাজধানীর চকবাজারে জন্মদিনের সরঞ্জামাদির দোকানে কাজ করে ও। মায়ের ইচ্ছাতে কাজ করা শুরু তার।
পারভেজ হ্যালোকে বলে, “মায় বাপ পড়াইতে চাইছিল কিন্তু আমি পড়তে পারি নাই। দুষ্টামি করতাম তাই মায় কামে দিছে।”
সকাল থেকে রাত অব্দি কাজ করে যে টাকা পায় তা মায়ের হাতে তুলে দেয় সে।
পারভেজ বলে, “এইখানে কাজ করে যে টাকা পাই মায়রে দেই। মা আমারে সেইখান থেইকা পঞ্চাশ টাকা দেয়।”
বড় হয়ে নিজেই একটি দোকান দিয়ে বাবা মাকে সুখি রাখার স্বপ্ন দেখছে সে।
“বাবা মা যাতে কষ্ট না পায় হেরহম ভাবে কাম করুম।”
ছোট বয়সেই অনেকটাই কাজ শিখে গেছে বলে জানায় দোকান মালিক সিরাজ। তিনি বলেন, “পারভেজ আমার এলাকায়ই থাকে। ওর মার কথায় আমি দোকানে কাজ দিছি। ভালো কাজ করে। আমি নিজে দোকানে না থাকলেও একাই বেচাকেনা করতে পারে সে।”
হীনমন্য এই আমাকে আত্মবিশ্বাসী করেছে হ্যালো
ছোটবেলায় আমি পড়াশোনায় খুব দুর্বল ছিলাম। বন্ধুরাও আমার সাথে তেমন একটা মিশতে চাইত না।
ইমরান ও কামরানের গল্প (ভিডিওসহ)
বাবা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যাওয়ায় চার জনের সংসারে খাবার জোটাতে ভিক্ষায় নামতে হয়েছে ইমরান আর কামরান নামের দুই শিশুকে।
ভূল নাকি ভুল?
বাংলা বানানে প্রায়ই ভুলের ছড়াছড়ি দেখা যায়। ভুল বানানকেই ভুল করে আমরা লিখি ভূল। একটি সুন্দর লেখাকে ম্লান করে দিতে একটি ভুল বানানই যথেষ্ট।