দোকানের সামনে থেমে থরে থরে সাজানো চিপসের প্যাকেট সরিয়ে যার মুখ দেখা গেল তার নাম ভুনরেমকিম বম।
এটা সেটা কিনতে কিনতে তার সঙ্গে কথা হলো।
“আমি সাত বছর ধরে দোকান করছি। এখানে কাজ করে আমি পরিবারকে আমার হাজবেন্ডকে হেল্প করছি।”
বাসায় বসে থাকলে সংসারের উন্নতি হয় না তাই নিজে দোকান দিয়েছে বলে জানায় জিং মিন এং বম। তিনি হ্যালোকে বলেন, “স্বল্প মূল্যে তাদের এখানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের কাপড় পাওয়া যায়। এক সময় পর্যটকরা খুব বেশি কেনাকাটা করত। মহামারির জন্য কেনাকাটায় অনেকটাই ভাটা পড়েছে বলে জানান তারা।
জিং নুন পার বম নামের আরেকজন দোকানি বলেন, “যখন টুরিস্ট আসে তখন বেচাকেনা ভালোই। কিন্তু করোনার আমাদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে।”
ঢাকা থেকে ঘুরতে আসা ফারজানা ইতি হ্যালোকে বলে, “এখানে খুবই রিজনেবল প্রাইসে থামি পাওয়া যায় এবং খুবই সুন্দর।”
ঘুরতে এসে নিজের মেয়ের জন্য একটি থামি কিনেছেন রুমানা আক্তার নামের এক নারী।
তিনি বলেন, “থামি, শাল, গামছা আমি খুবই পছন্দ করি। এগুলো টেকসই এবং মান খুবই ভালো।”