Published: 2020-11-25 00:03:36.0 BdST Updated: 2020-11-25 00:04:10.0 BdST
দুইবার ডাক পেয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলে। তবে পরিবারের বাঁধায় যোগ দিতে পারেননি তাহমিনা। ফুটবল খেলতে বাধা থাকলেও ফুটবলকেই এখন নিজের জীবনের সাথে বেঁধে নিয়েছেন তিনি।
চর্তুথ শ্রেণিতে পড়া অবস্থাতেই ফুটবলের প্রতি তার ঝোঁক ছিল। নিজেও ছিলেন একজন ফুটবল খেলোয়াড়। খেলেছেন জেলা পর্যায়ের নারী দলেও।
তাহমিনা হ্যালোকে বলেন, “মূলত আমি নিজেও একজন ফুটবল প্লেয়ার ছিলাম। মেয়েদের খেলা খুব কম ছিল। তারপর দেখলাম যখন মেয়েদের খেলা যেহেতু নাই তাই এইখানে কোনো কিছু করা যাবে না। ফুটবল ফেডারেশনের আওতাভুক্ত রেফারিং কোর্স করছি আমি ২০১৬ সালে।”
জেএফএ কাপ, নারী প্রিমিয়ার লীগের মতো প্রতিযোগিতায় রেফারি হিসাবে খেলা পরিচালনার দ্বায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাহমিনার। নারীদের ফুটবলে আসার ক্ষেত্রে রয়েছে ভালো সুযোগ।
তাহমিনা বলেন, “মেয়েরা এখন খুব এগিয়ে আছে, মেয়েদের ফিটনেস বলেন, গেম লেভেল বলেন, খুব পজিটিভলি যদি আমরা নেই মেয়েদের। যেটা আগে ছিলো যে মেয়েরা খেলতে পারবে না, এই করতে পারবে না, ওই করতে পারবে না।”
তাহমিনা যুক্ত করেন, “এখন মেয়েরা খুব কেয়ারফুলভাবে নিজেদেরকে তৈরি করতেছে যে, আমাকে একটা পর্যায়ে গিয়ে খেলতে হবে।
মেয়েদের শারিরীক গঠন নিয়ে তিনি বলেন, "এক্টিভিটিজ আর যাই বলেন এভ্রিথিং ইজ ফাইন। তারা খুব বেটার লেভেলে আছে।”
হীনমন্য এই আমাকে আত্মবিশ্বাসী করেছে হ্যালো
ছোটবেলায় আমি পড়াশোনায় খুব দুর্বল ছিলাম। বন্ধুরাও আমার সাথে তেমন একটা মিশতে চাইত না।
ইমরান ও কামরানের গল্প (ভিডিওসহ)
বাবা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে যাওয়ায় চার জনের সংসারে খাবার জোটাতে ভিক্ষায় নামতে হয়েছে ইমরান আর কামরান নামের দুই শিশুকে।
ভূল নাকি ভুল?
বাংলা বানানে প্রায়ই ভুলের ছড়াছড়ি দেখা যায়। ভুল বানানকেই ভুল করে আমরা লিখি ভূল। একটি সুন্দর লেখাকে ম্লান করে দিতে একটি ভুল বানানই যথেষ্ট।