একটা সময় চা বানাতে না পারলেও এখনচা বানাতে অনেকটাই পটু হয়ে উঠেছে পঞ্চম শ্রেণির এই শিক্ষার্থী।
কখনো দোকানে আসা লোকদেরকে চা বানিয়ে খাওয়ানো আবার কখনো দোকানের বিভিন্ন পণ্য সাজাতে ব্যস্ত দেখা যায় তাকে।
সাজিদ হ্যালোকে বলে, “ছোট বেলা থেকেই বাবাকে দেখেছি দোকানে। বাবার থেকেই শিখেছি কীভাবে বিক্রি করতে হয়।”
সকাল থেকে সন্ধ্যা অব্দি দোকানেই কেটে যায় তার। পড়াশোনার পাশপাশি অবসর সময়টা বাবাকে সাহায্য করতে পেরে খুশি সে।
সজীব হ্যালোকে বলে, ”স্কুল বন্ধ তাই যখন ইচ্ছা তখনই আসি দোকানে।”
বড় হয়ে ব্যবসায়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখে সজীব।
করোনার পরিস্থিতিতে সন্তান বাইরে না ঘুরে কাজে সাহায্য করছে বলে খুশি বাবাও।
বাবা মো. মিজান হ্যালোকে বলে, “আমার ছেলে বাইরে যায় না, কোনো খারাপ আড্ডায় যায় না। আমার দোকানেই বসে, আমার কাজে সাহায্য করে।”