সকাল থেকে রাত অব্দি কাজ করে তারা।
সাব্বিরের ষষ্ঠ শ্রেণি আর হাসানের পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার সুযোগ হয়েছিল। এরপর আর্থিক অভাব অনটনে দুজনই কাজ করছে এখানে। দুইজনই এখান থেকে যে টাকা আয় করে তা দিয়ে সাহায্য করে পরিবারকে।
সাব্বির হ্যালোকে বলে, “ক্লাস সিক্স পর্যন্ত পড়ে ঢাকায় চলে আসি। দুই বছর ধরে আমি এই ওয়ার্কশপে কাজ করি। এখান থেকে তিন হাজার টাকার মতো পাই। সেটা আমি পরিবারকে দেই।”
হাসান হ্যালোকে বলে, “টাকার অভাবে ফাইভ পর্যন্ত পড়ার পর আর পড়তে পারি নাই। এ বছর ধরে এখানে কাজ করি।”
স্বপ্ন দেখে দুজনই এখান থেকে কাজ শিখে নিজেরাই কারখানা দেবে।