সিলেবাস কমিয়ে যদি পরীক্ষা নেওয়া হতো তাহলে ভালো হতো বলে জানায় শিক্ষার্থী নাসির। সে হ্যালোকে বলে, “আমি সরকারের দেওয়া এ সিদ্ধান্তে খুব একটা খুশি হইনি।"
তবে এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়ে গোলাম মোর্শেদ সীমান্ত নামে আরেক শিক্ষার্থী বলে, “আমাদের যে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে তা ভবিষ্যতে চাকরিতে যাতে গুরুত্বসহকারে দেখা হয় তার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে।”
নতুন করোনাভাইরাসের ঝুঁকি এড়িয়ে পরীক্ষা না হওয়ায় খুশি হয়েছে বলে জানায় ফাহিম আহমেদ রিয়াদ।
দ্বীন মোহাম্মদ সাব্বির নামে আরেকজন বলে, “যারা আগের পরীক্ষাগুলোতে খারাপ করেছিল তাদের এই পরীক্ষায় ভালো করার সুযোগ থাকলেও সেটা মিস হয়ে গেল।”
বদরুদ্দোজা বেনোজির নামে আরেক শিক্ষার্থী বলে, “গড় করে রেজাল্ট দিলে আমি আমার কাঙ্ক্ষিত রেজাল্টটি পাব না।”