চমক দে। পড়াশোনার পাশাপাশি শিশুদের পড়াতেন তিনি, যা এখন পুরোপুরি বন্ধ। মহামারী কারোনাভাইরাস যে তার জীবনে ছন্দপতন ঘটিয়েছে তা ভাগাভাগি করেন হ্যালোর সঙ্গে।
তিনি বলছিলেন, “করোনা পরিস্থিতিতে আমরা অনেক বেশি বিপদে আছি। আমাদের আয়ের এই ছোটখাটো উৎসটি বন্ধ হয়ে গেছে।“
আরেকজন গৃহশিক্ষক আল আমিন। তিনি হ্যালোকে বলছিলেন, ”আমরা যারা বাসা বাড়িতে গিয়ে কষ্ট করে টিউশন দেই, আমাদের কথা কেউ ভাবছে না। আশা করি, সরকার আমাদের জন্য কোনো প্রণোদনা অথবা সাহায্য সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।“