সদ্য পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাওয়া ১২ বছরের শিশু আকরাম হোসেনের সাথে কথা হয় হ্যালোর।
সে বলছিল, “করোনার জন্য স্কুল বন্ধ তাই এখন বিড়ি-সিগারেট বিক্রি করছি। এখন আমরা চলতে পারতেছি না তাই এই কাজ করা লাগতেছে। তাও বেচাকেনা কম।“
ফেনী জংশনের আশেপাশে দেখা হয় এমন কিছু শিশুর সঙ্গে, যাদের এই মহামারীতে বন্ধ হয়েছে পড়াশোনা, কারো বন্ধ হয়ে গেছে পুরোনো কাজ, কমে গেছে আয় রোজগার।
১৭ বছর বয়সেই শুক্কুর কাজ করত একটি মার্কেটে। যেখানে সে পানি এনে দেওয়ার কাজ করত। কিন্তু মহামারীর শুরুর দিকেই বন্ধ হয়ে যায় মার্কেট, কর্মহীন হয়ে পড়ে শুক্কুর।
সে হ্যালোকে বলে, “আমি মার্কেটে পানি আইনা দিতাম কিন্তু আমারে ছাঁটাই কইরা দিছে। এখন আমার খাইতে খুব কষ্ট হয়। কোনো রোজগার নাই।“
১৬ বছর বয়সী জয় বিক্রি করে ঝালমুড়ি। সে বলছিল, “করোনার সময় তো সবাই বাড়িত থাকে কিন্তু আমাদের তো পেটের দায় বেচাকেনা করা লাগে।“