ভুনবীর দশরথ হাইস্কুল এন্ড কলেজের প্রভাষক মিঠুন ভট্টাচার্য্য হ্যালোকে বলেন, “স্কুলের পরীক্ষাগুলো হয়নি। এক্ষেত্রে আমি মনে করি সরকারের পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তটি ইতিবাচক। এটা খুবই স্পর্শকাতর একটি বিষয়।"
তিনি আরও বলেন, "ধরুন পরীক্ষা কেন্দ্রে যদি একটি বাচ্চাও করোনাআক্রান্ত হয়ে থাকে সেটা বাকি শিক্ষার্থীদের ভেতরও ছড়িয়ে যেতে পারে। এই নিরাপত্তার দায় আসলে কে নেবে? তাই এই সিদ্ধান্ত ইতিবাচক।"
শ্রীমঙ্গলের বিটিআরআই উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ফয়সাল আহমেদও এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি কথা বলেন নেতিবাচক দিক নিয়ে।
হ্যালোকে তিনি বলছিলেন, “পরীক্ষা না হওয়ায় ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা থেকে একটু দূরে চলে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে। পরীক্ষার জন্য যেভাবে পড়ত এখন কিন্তু সেভাবে পড়বে না। তারা যদি বাসায় বসে বইটা ভালো করে না পড়ে তাহলে পরবর্তী ক্লাসে সমস্যায় পড়বে। অন্যভাবে চিন্তা করলে অল্পবয়সী এই ছেলে মেয়েরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেবে এমনটা হওয়া উচিৎ নয়।“