এতে বেশ অনিশ্চয়তা নিয়েই সময় পার করছে শিক্ষার্থীরা। উদ্বেগে রয়েছে অভিভাবকরাও৷
এ ব্যাপারে হ্যালোর সাথে কথা হয় বগুড়ার শেরপুরের ধনকুন্ডি আয়েশা মওলা বক্স দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সাফার সঙ্গে। জানা যায়, ওর অনলাইন ক্লাস করার সুযোগ নেই, কারণ ইন্টারনেট খরচ যোগানোর সামর্থ্যই নেই তার পরিবারের।
দশম শ্রেণি পড়ুয়া এ শিক্ষার্থী আরো জানায়, “যারা এই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে তারা আমাদের থেকে পড়াশোনায় অনেক এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু আমরা অনেক পিছিয়ে পড়ছি।”
ধনকুন্ডি শাহনাজ সিরাজ উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী মেহেদি হাসান বলে, “আমাদের অবসর সময়গুলো আনন্দে কাটলেও পড়াশোনায় পিছিয়ে পড়ছি অন্য শিক্ষার্থীদের তুলনায়।”
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিবাবক বলেন, 'বাবা! এডে হামাকেরে ছোলপলের জন্য খুব খারাপ বিষয়। এই সময় ছোলপল লেখা পড়া করিচ্ছে না। বাজে সময় নষ্ট করিচ্ছে।”
একজন শিক্ষার্থী যত বেশি বিদ্যালয়ের বাহিরে থাকবে সে শিক্ষার্থীর বিদ্যালয়ে ফেরটা ততটাই কমে যাবে।
তুমি কি জান, সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা হ্যালো শুধুই শিশুদের কথা বলে? বয়স যদি ১৮’র কম হয়, তাহলে তুমিও হতে পার শিশু সাংবাদিক! তাহলে আর কী, নিজের তৈরি প্রতিবেদন, ভিডিও প্রতিবেদন, ভ্রমণকাহিনী, জীবনের স্মরণীয় ঘটনা, আঁকা ও তোলা ছবি, বুক বা সিনেমা রিভিউ পাঠাতে পার আমাদের কাছে। লিখতে পার প্রিয় সাহিত্যিক ও ব্যক্তিত্বকে নিয়েও। এমনকি নিজের কথা লিখতেও নেই কোনো মানা। লেখা ও ভিডিও পাঠানোর ঠিকানা [email protected]। সঙ্গে নিজের নাম, ফোন নম্বর, জেলার নাম ও ছবি দিতে ভুলবে না কিন্তু। তবে তার আগে রেজিস্ট্রেশন করতে ক্লিক করো reg.hello.bdnews24.com |