এ নিয়ে হ্যালোর সঙ্গে কথা হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জের মাসনুন নাবিলাহ আলম নামের এক শিশুর সঙ্গে।
পড়ালেখার জন্য নাবিলা রাজশাহীতে থাকলেও কলেজ বন্ধ থাকায় এখন চাঁপাইনবাবগঞ্জে পরিবারের সঙ্গেই আছে।
রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের একাদ্বশ শ্রেণির শিক্ষার্থী নাবিলাহ হ্যালোকে বলছিল, “লকডাউনের প্রথমদিকে একঘেয়েমি লাগলেও এখন আর লাগে না। বাবা-মাইয়ের সাথে আড্ডা দিচ্ছি, অনেকটা সময় তাদের পাচ্ছি কাছে।”
নাবিলার শিক্ষক মা বলেন, “বর্তমান এই পরিস্থিতে পরিবারের সাথে আছি বলে ভালোই আছি।”
কাজের জন্য দিনের অনেকটা সময় বাসার বাইরেই থাকতে হতো নাবিলার বাবা সমাজকর্মী তোহিদুল আলম টিয়াকে।
তিনি হ্যালোকে বলেন, “প্রথমদিকে বাসায় মানিয়ে নিতে কষ্ট হলেও বাসার মধ্যে পরিবারের সাথে সময় কাটানোতে এত ভালো লাগা কাজ করে সেটা বুঝতে পেরেছি।"