সরেজমিনে দেখা যায়, বাঁধ ভেঙ্গে জোয়ারে পানিতে তলিয়ে গেছে রাস্তা ঘাট, পানি ঢুকে গেছে বাড়ি ঘরে। মাছের ঘেরে পানি ঢুকে ভেসে গেছে মাছও।
সম্প্রতি হ্যালোর সঙ্গে কথা হয় কয়েক জন ভুক্তভোগীর।
সেদিন রাতের বর্ণনা দিতে গিয়ে এক ব্যক্তি বলেন, “রাত সাড়ে দশটার দিকে পানি বাইড়া, বাঁধ ভাইঙ্গা আমার বাড়িঘর তলায় গেছে। আমি সারারাত ঘরের ভিতর দাঁড়ায় রইছি।”
এক মাছ চাষি বলেন, “আমার ব্যক্তিগত আটটা ঘের তলায় গেছে। আমার ক্ষতির পরিমাণ ছয় থেকে আট লাখ টাকা। আর মাছ ধরা তো সম্ভবই হচ্ছে না, সব পানির সাথে বাইর হইয়া গেছে।”
বাগেরহাট জেলায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমান তুলনামূলক কম বলেই মনে করছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, “শরণখোলা, মংলা, রামপাল এসব অঞ্চলে মাছের ঘেরের অনেক ক্ষতি হয়েছে। জোয়ারের পানি নেমে গেলেই পুনরায় বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু হবে।”