ভিন্ন এ ঈদ কেমন কাটবে তা নিয়ে হ্যালোর সঙ্গে কথা বলেছে কয়েকজন শিশু।
রাজধানীর মিরপুরে বাবা মার সঙ্গে বসবাস করে শাহীনূর সুলতানা শ্রাবণী। এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে ঘরবন্দি সময় কাটাচ্ছে ও। এবারের ঈদে অনেক ইচ্ছে ছিল ঘোরাঘুরি করবে বন্ধুদের সাথে। কিন্তু তা আর হয়ে উঠছে না।
সে হ্যালোকে বলে, “আমি বাসায়ই থাকব। মাকে কাজে সাহায্য করব।”
গার্গী তনুশ্রী পাল ও ধী অরণি পাল দুই বোন। নিজ ধর্মের উৎসব না হলেও তারাও খুব মজা করে ঈদে। বন্ধুদের বাসায় যায়, নতুন জামা পরে। কিন্তু তাদেরও এবার আর তা হচ্ছে না।
গার্গী হ্যালোকে বলে, “বাসায় থেকেই বন্ধুদের সাথে কথা বলব।”
সিদ্ধেশ্বরী গার্লস হাই স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী খাদিজা তুল কোবরা রাফা। এবার বাসায় থেকেই সাজবে ও। শাড়ি পরে বন্ধুদের সাথে অনলাইনে আড্ডা দেওয়ার কথা জানিয়েছে। এছাড়া মাকে কাজে সাহায্য করবে বলে জানায়।
রাজশাহীতে পরিবারের সাথে ঈদ পালন করবে শরিফুজ্জামান বাপ্পী। সে বলে, “আমি সারাদিন গল্পের বই পড়ে কাটাব। ঘরে বসে আমি আমার ঈদটাকে রঙ্গিন করব।”
বগুড়া থেকে আবির রহমান বিপ্লব বলে, “এবারের ঈদটা বাইরে ঘোরার জন্য নয়। তাই আমি বাসায়ই থাকব। পরিবারকে সময় দেব। ফোন করে বন্ধুদের খোঁজ নেব।”
বিএফ শাহীন কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী আজমল তানজীম সাকির বলে, “ঈদের দিন বাসায় কাচ্চি রান্না হবে, খাব।”