রাজধানীর মতিঝিল মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস রিয়া বলে, "করোনা পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে তা জানা নেই। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তো এখন বন্ধ। যার কারণে আমাদের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ স্থগিত রয়েছে। আমি খুব চিন্তিত কবে ফলাফল প্রকাশ হবে। তাছাড়া রেজাল্টের পর কলেজে ভর্তি নিয়েও কিছুটা চিন্তা কাজ করছে।
"আশা করি খুব দ্রুত মহামারি থেকে মুক্তি পাব এবং আমাদের সকলের জীবনযাত্রা আগের মতো স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।"
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের শিক্ষার্থী তামহিদুল ইসলাম বলে, "আমি ভালো ফলাফলের আশা করছি। আর ঠিক সময়ে রেজাল্ট পেয়ে কলেজে ভর্তি হব সেই আশায় আছি। এখন যদি রেজাল্ট দিতে বেশি সময় লাগে তাহলে আমরা এইচএসসি প্রস্তুতির জন্য কম সময় পাব।"
সাভারের মোহাম্মদ আলী ইয়াকুব আলী স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থী সহিদ ইসলাম বলে, "সময় আর কাটছে না। শুয়ে বসে থেকে এখন বোরিং লাগে। রেজাল্ট নিয়ে চিন্তায় আছি। কবে দিবে। রেজাল্ট দিলে কী হবে? রেজাল্টের যত দেরি হচ্ছে তত মানসিক অস্থিরতা যেন বাড়ছে।"
গাজীপুরের সফিউদ্দিন সরকার স্কুল এন্ড কলেজ শিক্ষার্থী রাইয়্যান রাব্বানী শান বলে, "রেজাল্ট নিয়ে সবাই টেনশনে থাকে। প্রকাশে দেরি হওয়ায় চিন্তা বেড়েছে। চিন্তা মুক্ত থাকার চেষ্টা করছি। আর ঘরে বসে বিভিন্ন স্কিল ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখছি।"
খাগড়াছড়ির জেলার খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শচীন দাশ বলে, "আমাদের দশ বছরের সাধনা এসএসসি পরীক্ষা। এখন শুধু দেশ নয় পুরো বিশ্বের পরিস্থিতি খারাপ। আশায় আছি পরিস্থিতি ঠিক হলে দ্রুত ফলাফল প্রকাশ হবে।"