কমলাপুর স্টেডিয়ামে দেশের প্রান্তিক নারীদের মুখে যখন আনন্দের জোয়ার বইছিল তখনই খেলা বন্ধ হয়ে গেল।
খেলোয়াড় মুনমুন চাকমা বলেন, “আমরা এ লীগটিতে অংশ নিতে পেরে খুবই খুশি। কারণ আমরা মেয়েরা কোনো লীগ খেলতে পারি না। এই লীগের কারণে আমরা আরও এগিয়ে যেতে পারব।”
গীতি আরা খাতুন নামের একজন বলেন, “মহিলা লীগ হওয়াটা আমাদের জন্য একটা বড় সুযোগ। ধীরে ধীরে সমস্যাগুলোরও সমাধান হয়ে যাবে। এই লীগটা ধারাবাহিক হলে মেয়েরা প্রফেশনাল হবে খেলার আগ্রহ হবে। মেয়েদের ছেলেদের বৈষম্য এভাবেও দূর করা সম্ভব।”
গোলকিপার শাবনুর আখতার বলেন, “আমরা অল্প সময়ের মধ্যে পর্যাপ্ত অনুশীলন পাচ্ছি। তবে অনুশীলনের আরও ব্যবস্থা করলে আরও ভালো করা যায়।”
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন খেলোয়াড় বলেন, “বাফুফের উচিৎ মেয়েদের লীগগুলোর প্রতি আরো নজর দেওয়া। আমার মনে হয় বাফুফে নিজেও অবহেলার চোখে দেখে নারীদেরকে। তা না হলে আরও অনেক আগেই নারীরা অনেকদূর এগিয়ে যেত।”
করোনাভা্ইরাস আতঙ্ক কাটিয়ে খেলাধুলা মাঠে ফিরবে। বাংলার মেয়েরা স্বপ্নপানে এগিয়ে যাবে, এটাই এখন সকল নারী ফুটবলারদের চাওয়া।