তার উপর অ্যাপ ভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সার্ভিসের কারণেও আয় কমেছে বলে জানালেন কয়েকজন চালক।
এক সময় ঢাকার রাজপথে রিকশায় চড়ে হাওয়া খেতে বের হওয়ার অনুভূতিটাও ছিল অন্য রকম। কিন্ত প্রধান সড়কগুলোতে রিকশা বন্ধ করে দেওয়ায় অলি গলিতে চালিয়েই জীবিকা চালাচ্ছেন রিকশাওয়ালারা।
রিকশাওয়ালা আব্দুস সালাম বলেন, “মোটরসাইকেল পাইলে কি আর কেউ রিকশায় উঠতে চায়? এইজন্য এখন ক্ষ্যাপ পাওয়া যায় না। অনেক ক্ষ্যাপ কইমা গেছে আগের থেইকা।”
আরেক রিকশা চালক রহিম মিয়া মিয়া বলেন, “ঐ পাঠাওয়ের জন্য কামাই টামাই নাই বুঝছেন। ইনকাম না হইলে পরিবারে ভাতও জোটবে না।“”
তবে এই চালকদের বিপক্ষেও রয়েছে নানা ধরণের অভিযোগ। একজন যাত্রী বলেন, “রিকশা কিন্তু কমে নাই। আগে যা চলত এখনও তাই চলে। আমার মতে পাঠাও দ্রুত যায়, তাই সুবিধা। আর রিকশা চালকরা ভাড়া নিয়ে তর্ক-বিতর্কও করেন।”