মোটামুটি আয়ের মানুষেরাই মূলত আসেন এখানে। কম দামে প্রয়োজন অনুযায়ী কেনাকাটা করতেই ক্রেতারা এখানে আসেন বলে জানান।
সম্প্রতি হ্যালোর সঙ্গে কথা হয় কয়েক জন ক্রেতার।
স্থানীয় বাসিন্দা সায়ারা বেগম। সপ্তাহের এক দুইদিন আসেন এই বাজারে।
তিনি হ্যালোকে বলেন, “এখানে সবকিছুর দাম কম। এজন্য আমরা সবাই এখানেই আসি।”
রহিম উদ্দিন নামের এক ক্রেতা বলেন, “এখানে শার্ট-প্যান্ট থেকে শুরু করে হাড়ি পাতিল সব পাওয়া যায়। আমরা প্রয়োজনীয় সবকিছু এখানে পাই।”
বিক্রেতারা জানায়ন, কম দামে বিক্রি হয় বলে ক্রেতা বেশি থাকে।
আট বছর ধরে এখানে দোকান করে সুমন মিয়া। তিনি বলেন, “কোন বন্ধ নাই। সবাই আসে এখানে। বিক্রি ভালোই হয়।”
প্রতিদিন প্রায় দুই থেকে তিন হাজার টাকার মতো বিক্রি করে সোলায়মান বাবু। জানান, কম দামের বাজার বলে ক্রেতা বেশি।