শারীরিক প্রতিবন্ধকতা জয়ী তাসকিয়া (ভিডিওসহ)
জানান, শারীরিক প্রতিবন্ধতাকে জয় করে নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে আজকের এ জায়গায়।
তাসকিয়া বলেন, “প্রতিবন্ধী মানুষদের জন্য মুভ করা খুব কঠিন। মেয়ে, প্রতিবন্ধী বের হতে দিতে চায় না। আমি প্রথমদিকে আমার পরিবার থেকে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতাম।
“যখন আমি স্কুলে যেতাম তখন ফাইনাল পরীক্ষার আগে আমাকে রেস্ট্রিক্টেড করে দেয়। প্রতিবন্ধী বাচ্চা অন্য বাচ্চাদের ভাইরাস ছড়াতে পারে এই আশংকায়। তখন লাইফটা থেমে গিয়েছিল। এরপর আবার ২০১৬ থেকে আবার শুরু হয় পথচলা।”
শুধু সিরাক বাংলাদেশে নয়, পাশাপাশি আরও কয়েকটি এনজিও কাজ করছেন তিনি। তাসকিয়া জানান, ২০১৮ সালে গ্লোবাল প্রাইমারি হেলথকেয়ার কনফারেন্সে কাজাকিস্তানে বাংলাদেশকে রিপ্রেজন্ট করেছেন।
তার এ জায়গায় আসায় সব সময় পাশে ছিলেন তার পরিবার। তাসকিয়ার বোন জাকিয়া জাহান হ্যালো ডট বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে বলেন, “তাসকিয়া নিজের আত্মবিশ্বাসেই আজ এতদূর। আমরা সব সময় ওকে সাহায্য করি ও যাতে সব জায়গায় যেতে পারে।”
তাসকিয়ার মতো শারীরিক প্রতিবন্ধীদের অধিকার আদায়ে সব ধরনের সাহায্য করে যাচ্ছে বলে জানান সিরাক বাংলাদেশের প্রোগ্রাম অফিসার তাসনিয়া আহমেদ।
তিনি বলেন, “আমরা তাসকিয়ার মত শারিরীরিক প্রতিবন্ধীতের আমরা সিরাক বাংলাদেশ খুব রেস্পেক্ট করি। নানা ধরনের ইভেন্টের সাথে আমরা তাসকিয়াকে জড়িত করি।”