সম্প্রতি হ্যালো কথা বলে কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে।
অভিভাবক খান আলমগীর বলেন, “স্কুলে তো কোনো লেখাপড়াই হয় না। মাস্টাররা আইসা শুধু নাম প্রেজেন্ট করেই চলে যায়।
“তাদের চিন্তা থাকে কখন সে তার কোচিং সেন্টারে যেয়ে পড়াবে।স্কুলে তো সে পড়ালেখা করায় না। ভবিষ্যতের চিন্তা কইরা আমাদের সন্তানকে কোচিংয়ে দেওয়াই লাগে।”
স্কুল শেষে আবার কোচিং করা চাপ বলে জানান কেউ কেউ।
পারুল আক্তার নামের একজন অভিভাবক বলেন, “আমাদের অনেক সময় বাধ্য হয়েই সন্তানকে কোচিংয়ে পাঠাতে হয়। আমরা মনে করি কোচিং ভালো না। কিন্তু একটু ভালো ফলাফলের আশায় দেই।”
শ্রেণিকক্ষে পড়াশোনার মান বাড়ানো, শিক্ষার্থীদের প্রতি স্কুল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সিলেবাস অনুযায়ী পাঠদান এবং সারাদেশে কোচিং বন্ধে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কেই এগিয়ে আসতে হবে বলে মনে করেন অভিভাবকরা।